বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ভার্চু
বিলাসবহুল ফোন নির্মাতা ভার্চুর পথচলা শেষ হতে যাচ্ছে। বিভিন্ন দেশ থেকে কার্যক্রম গুছিয়ে নিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ২০১৫ সাল থেকে ভার্চুর মালিকানা ছিল একটি চীনা প্রতিষ্ঠানের হাতে। এ বছরের মার্চ মাসে তুরস্কের মুরাত হাকান উজান নামের এক ব্যবসায়ী পাঁচ কোটি মার্কিন ডলারে কিনে নেন ভার্চুকে।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, সাম্প্রতিক অধিগ্রহণ বা মালিকানা পরিবর্তনের সময় ভার্চুর প্রায় ১৮ কোটি মার্কিন ডলার দেনা ছিল। উজান ১৯ লাখ মার্কিন ডলার পরিশোধ করতে সম্মত ছিলেন। তবে পাওনাদারেরা তা প্রত্যাখ্যান করেন। ফলে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ওই কোম্পানি।
ভার্চু বন্ধ হয়ে গেলে ২০০ কর্মী বেকার হয়ে যাবেন। বর্তমানে প্যারিসে বসবাসকারী উজানের হাতে ভার্চু ব্র্যান্ড, প্রযুক্তি ও নকশার লাইসেন্সের মালিকানা থাকবে।
১৯৯৮ সালে ভার্চু ফিনল্যান্ডের মোবাইল নির্মাতা নকিয়ার অংশ হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল। স্যাফায়ার স্ক্রিন, টাইটেনিয়াম, সোনা ও কুমিরের চমড়ার ফ্রেম দিয়ে তৈরি মোবাইল নির্মাণ করে জনপ্রিয় হয়েছিল ভার্চু। এ বছরের মে মাসে বিশ্বের সবচেয়ে দামি ফিচার ফোন উন্মুক্ত করে ভার্চু। সিগনেচার কোবরা নামের ওই ফোনের দাম ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
এতে চুনি-পান্নার মতো দামি রত্ন ব্যবহার করা হয়েছে। ফোনটিকে আরও সুন্দর করতে এতে সোনা ও স্ফটিক ব্যবহার করা হয়েছে। ফোনের নকশা করেছে ফ্রান্সের জুয়েলারি হাউস বুশেরন। যাঁরা এ ফোনের ফরমাশ দেবেন, তাঁদের কাছে বিশেষভাবে হেলিকপ্টারে করে ফোনটি পৌঁছে দেওয়া হবে। গিজচায়না ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, ফোনটি ৩৮৮টি যন্ত্রাংশ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে, যার পুরোটা সংযোজন করা হয়েছে যুক্তরাজ্যে। চীনের একটি ই-কমার্স সাইটের মাধ্যমে এটি বিক্রির জন্য আগাম ফরমাশ নেওয়া হচ্ছে। তথ্যসূত্র: এনডিটিভি।
ভার্চু বন্ধ হয়ে গেলে ২০০ কর্মী বেকার হয়ে যাবেন। বর্তমানে প্যারিসে বসবাসকারী উজানের হাতে ভার্চু ব্র্যান্ড, প্রযুক্তি ও নকশার লাইসেন্সের মালিকানা থাকবে।
১৯৯৮ সালে ভার্চু ফিনল্যান্ডের মোবাইল নির্মাতা নকিয়ার অংশ হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল। স্যাফায়ার স্ক্রিন, টাইটেনিয়াম, সোনা ও কুমিরের চমড়ার ফ্রেম দিয়ে তৈরি মোবাইল নির্মাণ করে জনপ্রিয় হয়েছিল ভার্চু। এ বছরের মে মাসে বিশ্বের সবচেয়ে দামি ফিচার ফোন উন্মুক্ত করে ভার্চু। সিগনেচার কোবরা নামের ওই ফোনের দাম ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ২ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
এতে চুনি-পান্নার মতো দামি রত্ন ব্যবহার করা হয়েছে। ফোনটিকে আরও সুন্দর করতে এতে সোনা ও স্ফটিক ব্যবহার করা হয়েছে। ফোনের নকশা করেছে ফ্রান্সের জুয়েলারি হাউস বুশেরন। যাঁরা এ ফোনের ফরমাশ দেবেন, তাঁদের কাছে বিশেষভাবে হেলিকপ্টারে করে ফোনটি পৌঁছে দেওয়া হবে। গিজচায়না ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, ফোনটি ৩৮৮টি যন্ত্রাংশ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে, যার পুরোটা সংযোজন করা হয়েছে যুক্তরাজ্যে। চীনের একটি ই-কমার্স সাইটের মাধ্যমে এটি বিক্রির জন্য আগাম ফরমাশ নেওয়া হচ্ছে। তথ্যসূত্র: এনডিটিভি।
No comments